Bangla Bazar News বাংলা বাজার নিউজ

চঞ্চল আক্তার লং এর আর মেঘাপুঞ্জিতে মন বসে না। সেই পুরানো কয় ঘর খাসিয়া, চেনা মানুষজন। আর শুধুই পান পাতা গোনা সকাল বিকাল! পলি দূর শহরে পড়তে গেছে। আর ছুটিতে যখন সে ঘরে ফিরে, সে সময়টা লং এর বড় আনন্দের।

এক গুচ্ছ কবিতা /// চঞ্চল আক্তার দেউলিয়া ক্রিতদাস ///    আমি সেই ক্রিতদাস জন্ম যার, ঋনে বাঁধা বিক্রি করিনি কিন্তু কিনে নিয়েছে যেন কারা– সকল সময়, স্বাাধীনতা যত বুঝ দেক, মনের ধাঁধাঁরা কাটেনি   মোড়কে মোড়া ভিতর বাহির মিডিয়া, মাফিয়া,

অভিরামপুর স্টেশন আসার আগেই অভির ঘুম ভেঙ্গে গেলো। বাসের তীব্র ঝাঁকুনিতেও চমৎকার ঘুমিয়ে নিতে পারে ও। রাস্তার বড় বড় গর্তে পড়ে চাকাগুলো যখন লাফ দিয়ে ওঠে তখন যাত্রীরাও শরীক হয়  ওদের সাথে। এবারের প্রচন্ড ঝাঁকুনিটা ঘোড়াঘুমো অভিকেও তুলে দেয়। চোখ

গল্পটা বলেছিল হাজামবাড়ির মজিদ। গল্পকে সে বলত কিচ্ছা। আমার কিশোরবেলার কথা। গ্রামে নানির কাছে একা একা থাকি। সন্ধ্যাবেলা মজিদ মাঝে মাঝে আমাকে কিচ্ছা শোনাতে আসত। রাক্ষস খোক্ষস, জিন পরী, দেও দানব, ভুত পেতনি আর রাজরাজার কিচ্ছা। এই কিচ্ছাটা ছিল ডাকাতের।

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের গল্প : সিঁড়িতে তুমি কেমন আছ? –ভালো আছি। উত্তরটা দেওয়ার সময় মনীষা মাথাটা সামান্য ঝুঁকিয়েছিল, ঠোঁটে লেগেছিল পাতলা কুয়াশার মতন হাসি। দশবছর পর দেখা হল মনীষার সঙ্গে। নেমতন্ন বাড়িতে। শুনেছি ওর স্বামী তার স্ত্রীর অন্য কারুর সঙ্গে মেলামেশা

দশদিনের একটা অফিসিয়াল ট্যুরে আমরা সাত জন সিনিয়র/জুনিয়র কলিগ এসেছি উন্নত বিশ্বের এই উন্নত দেশে। আমাদের থাকা খাওয়া কাজের জায়গায় নিয়ে যাওয়া নিয়ে আসা সবকিছুই কত্রিপক্ষের  সুব্যবস্থাপনায় হচ্ছে। গত সাত দিন ছিল একেবারে টাইট প্রোগ্রাম। সকাল সকাল নাস্তা সেরে রেডি

অনুবাদ: মুম রহমান ফ্রান্‌ৎস কাফকা (৩ জুলাই, ১৮৮৩ – ৩ জুন, ১৯২৪) জার্মান উপন্যাস এবং ছোটগল্প লেখক। কাফকাকে বিংশ শতাব্দীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যিক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তিনি অস্তিত্ববাদ তত্ত্বকে বিশেষভাবে প্রভাবিত করেছিলেন। তার অধিকাংশ লেখার আদর্শিক দিক মূলতঃ বিচ্ছিন্নতাবোধ,

ঘরের ভেতর মোটা কাঁথা দিয়ে বিভক্ত করা বারো ফুট বাই বারো ফুটের একটি রুম। কি কারণে যে জুলেখা বেগমের মনে হল তা সে বলতে পারবে না । ছেলেমেয়েদের দিকের মশারি তুলে চিৎকার করে উঠল , বাদশার আব্বা ওঠেন শীগগির ওঠেন

হালদারগোষ্ঠী                      রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই পরিবারটির মধ্যে কোনোরকমের গোল বাধিবার কোনো সংগত কারণ ছিল না । অবস্থাও সচ্ছল , মানুষগুলিও কেহই মন্দ নহে কিন্তু তবুও গোল বাধিল । কেননা , সংগত কারণেই যদি মানুষের সব-কিছু ঘটিত তবে তো লোকালয়টা একটা

                              গাছটা বলেছিল                                                     সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ বুড়ি গিয়েছিলো গাছটার তলায় পাতা কুঁড়াতে। গাছটা তাকে বলল, মর্ মর্ মর্। ভয় পেয়ে বুড়ি বাড়ি পালিয়ে এল আর